শিক্ষার উন্নয়নে বৃহত্তর মিরপুরে বিশেষ অবদান রেখে চলেছেন শিল্প প্রতিমন্ত্রী
বদিউজ্জামান সুজন

রাজধানীতে শিক্ষার অন্যতম এলাকা হিসেবে গড়ে উঠছে ঢাকা ১৫ আসন। নিজ অর্থায়নে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলাসহ মেধাবি শিক্ষার্থীদের বৃত্তি প্রদান করে শিক্ষাখাতে বিশেষ অবদান রেখে চলেছেন স্থানীয় সংসদ সদস্য শিল্প প্রতিমন্ত্রী আলহাজ্ব কামাল আহমেদ মজুমদার। স্কুল-কলেজ, মসজিদ, মন্দির নির্মাণসহ জনকল্যানমূলক কাজের স্বীকৃতি হিসেবে কামাল মজুমদারকে জাতীয় সম্মাননায় ভূষিত করার দাবি জানিয়েছেন অনেকে।
দেশের স্বনামধন্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোর কথা বলতে গেলে সবার আগে মুখে নিতে হয় মনিপুর স্কুল অ্যান্ড কলেজের নাম। মূলি বাঁশের বেড়া আর টিনের ছাউনির সেই প্রতিষ্ঠানের বর্তমান অবস্থা দেখে সহজেই আন্দাজ করা যায় মিরপুরের শিক্ষা ব্যবস্থায় কতোটা পরিবর্তন এসেছে। কলেজসহ প্রতিষ্ঠানটির ৬টি শাখায় এখন প্রায় ৫০ হাজার শিক্ষার্থী রয়েছে। আর এ সাফল্যের একক কৃতিত্বের দাবিদার কামাল মজুমদার।
শুধু মনিপুর নয়, কামাল মজুমদারের নির্বাচনী এলাকার সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানেই আধুনিকতার ছোয়া এখন চোখে পরার মতো। ডিজিটাল পাঠদান পদ্ধতিসহ আদর্শ স্কুলের অবকাঠামো উন্নয়ন, মডেল ডিগ্রি কলেজ, হাজি আলি হোসেন উচ্চ বিদ্যালয়ের মতো অসংখ্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠান দাঁড়িয়ে আছে কামাল মজুমদারের উদ্যোগ এবং নিজ অর্থায়নের কারণে। শিক্ষার্থীর সংখ্যা বাড়তে থাকায় অনেক প্রতিষ্ঠানে তিনি ভবনও নির্মাণ করে দিয়েছেন।
প্রতিযোগিতার দৌঁড়ে এগিয়ে চলছে রূপনগরে কামাল আহমেদ মজুমদার স্কুল অ্যান্ড কলেজ। নিজ নির্বাচনী আসনের না হলেও এর পেছনে কামাল মজুমদারের অবদান কতোটা কর্তৃপক্ষ তা আজও মনে রেখেছেন।
মায়ের নামেও বিদ্যালয় গড়ে তুলেছেন কামাল মজুমদার। আর বাবার নামে রয়েছে একাধিক পাঠশালা যা কামাল মজুমদারের নিজ অর্থায়নে প্রতিষ্ঠিত। এর বাইরে বঙ্গবন্ধুকে চির স্মরণীয় করে রাখতে প্রতিটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে বঙ্গবন্ধুর ম্যুরাল ও বঙ্গবন্ধু কর্ণার তৈরি করে দিয়েছেন তিনি। শিক্ষার প্রতি প্রগাঢ় ভালোবাসার জন্য কামাল মুজমদারকে এলাকার মানুষ দানবিরের পাশাপাশি একজন শিক্ষানুরাগী হিসেবেই দেখে থাকেন। স্মরণ করেন তার হৃদয়ের বিশালতার কথা।