মশকনিধনে নিম্নমানের রাসায়নিক ব্যবহার
ঊষা ফেরদৌস
মশকনিধনে নিম্নমানের রাসায়নিক ব্যবহারের কারণে ডেঙ্গুর বিস্তার ঠেকানো যাচ্ছে না। মানুষের অসচেতনতাও এক্ষেত্রে কম দায়ী নয়। এমন মন্তব্য করে বিশেষজ্ঞরা বলছেন,ডেঙ্গু থেকে রক্ষা পেতে লোকদেখানো অভিযান বন্ধ করার পাশাপাশি বিস্তাররোধে টেকসই পরিকল্পনা নিতে হবে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, এক মাসে ডেঙ্গু রোগী বেড়ে তিন গুণ হয়েছে। একই সঙ্গে বাড়ছে মৃত্যু। ১৪ আগস্ট থেকে পরবর্তী এক মাসে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে মারা গেছে ২৩ জন। ডেঙ্গুর বিস্তার রোধে ব্যক্তি সচেতনতাই বেশি জরুরি বলে মনে করেন নগরবাসী।
ডেঙ্গু পুরোপুরি নির্মূল করা সম্ভবন নয় উল্লেখ করে, বিস্তাররোধে আন্তরিকভাবে কাজ করতে সংশ্লিষ্টদের তাগিদ দিলেন শেরে বাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের কীটতত্ত্ব বিভাগের শিক্ষক প্রফেসর ডক্টর আবদুল লতিফ।
মশকনিধনে ব্যবহৃত রাসায়নিকের গুণগত মান খারাপ হওয়ায় সুফল মিলছে না বলে মনে করেন প্রতিষ্ঠানের আরেক শিক্ষক প্রফেসর ড. আয়েশা আক্তার।
ডেঙ্গু প্রতিরোধে সামাজিকভাবে কর্মসূচি নিতে হবে বলেও মনে করেন এ দুই গবেষক।