ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধের পর থেকে পাকিস্তান তাদের সীমান্তগুলি ইরানের সঙ্গে বন্ধ রেখেছে। পাকিস্তানের জাতীয় দৈনিক ডনের রিপোর্ট অনুযায়ী, ১৩ জুন ইরান ইসরায়েলে হামলা শুরু করার পরদিন, ১৪ জুন, পাকিস্তানের সেনাপ্রধান ফিল্ড মার্শাল আসিম মুনির যুক্তরাষ্ট্র সফরে যান।
ইসরায়েলের অভিযানের পর ১৫ জুন, পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রী খাজা আসিফ মুসলিম রাষ্ট্রগুলোর মধ্যে ঐক্যের আহ্বান জানান। তিনদিনের মধ্যে ট্রাম্প প্রশাসন ফিল্ড মার্শাল মুনিরকে বৈঠকে ডাকেন। এই বৈঠকটি হোয়াইট হাউসের কেবিনেট রুমে অনুষ্ঠিত হবে।
হোয়াইট হাউস সূত্রে জানা যায়, পাকিস্তানের সীমান্ত ইরানের সঙ্গে যুক্ত। এই বৈঠকের মাধ্যমে ট্রাম্প প্রশাসন পাকিস্তানকে বার্তা দিতে চায় যে, ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে ইসলামাবাদ যেন জড়িয়ে না পড়ে এবং ভবিষ্যতে ইরানের সাথে যুক্তরাষ্ট্রের যুদ্ধের পরিস্থিতিতে তেহরান যেন পাকিস্তান থেকে কোনো সুবিধা না পায়।
পাকিস্তানের দক্ষিণপশ্চিমাঞ্চলীয় রাজ্য বেলুচিস্তানের গাওদার জেলার গাব্দ-রিমদান এবং চাঘি জেলার তাফতান সীমান্ত ক্রসিং ইরানের সঙ্গে সবচেয়ে পরিচিত সীমান্ত এলাকা।



