Site icon Mohona TV

সীমিত আয়ের মানুষের গলায় ফাঁস হয়ে দাঁড়িয়েছে পণ্যমূল্য।

নিত্যপণ্যের বাজারের উর্ধ্বমুখী ধারায় ভোক্তাদের সঙ্গে অসহায় পাইকারী ব্যবসায়ীরাও। চাল-ডাল-আটাসহ খাদ্যপণ্যের আমদানীকারক ও মিল মালিকদের দৌরাত্মকেই আরে কারন বলে জানাচ্ছেন তারা। পরিস্তিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পণ্য মজুদে কোম্পানিগুলোকে সীমা বেঁধে দেয়ার পরামর্শ তাদের ।

সীমিতআয়ের মানুষের গলায় ফাঁস হয়ে দাঁড়িয়েছে পণ্যমূল্য। না পারে সইতে না পারে কইতে। বাজারে গিয়েই হতভম্ব ভোক্তা। চাল-ডাল-আটা-তেল-মাছ-মাংস থেকে শুরু করে প্রতিটি জিনিসেরই দামই আগুন ছড়াচ্ছে।

কী কিনবেন আর কী খাবেন সেই ভেবেই কূলকিনারা পাচ্ছেন না কেউই। অবস্থা এমন যে, দুবেলার খাবারে চালাতে হয় তিনবেলা।

তেমনই এক ‍দিন মজুর রফিক মিঞার সাথে আলাপ কালে জানা যায়, বাজারে সবকিছুর যে পুরিমান দাম বৃদ্ধি পেয়েছে সংসার চালাতে হয় তার নিজের একটা কিডনি বিক্রি করা লাগবে আর না হয় মরে যেতে হবে । রফিক মিঞার মত অবস্থা সমাজের অনেক নিম্ন আয়ের মানুষের ।

পণ্যের উর্ধ্বমূল্যে বেকায়দায় আছেন খুচরা বিক্রেতারাও।‌ এক খুচরা বিক্রেতা যানাই আরতদাররা পণ্য মজুদ করে বাজারে পণ্যে সংকট তৈরি করে যার ফলে পণ্যমূল্যের এমন উর্দ্ধগতি ।

বাজার কেন লাগামহীন এর জবাবে আড়তদাররা আমদানিকারক, উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান এবং মিল মালিক সিন্ডিকেটকে দায়ী করলেন।

বাজার নিয়ন্ত্রণে সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন ভোক্তারা।

author avatar
Editor Online
Exit mobile version