দেশে এই মুহূর্তে কোনো শৈত্যপ্রবাহ বইছে না। তবে মাস নাগাদ অনেক এলাকায় একাধিক মাঝারি ধরনের শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যেতে পারে। এমনটাই জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। উত্তরের হাওয়া, তীব্র কুয়াশা এবং রাত ও দিনের তাপমাত্রার ব্যবধান কমে আসায় তীব্র ঠাণ্ডা অনুভূত হচ্ছে। আসছে সপ্তাহে তাপমাত্রা খানিকটা কমতে পারে বলেও জানায় সংস্থাটি।
সারাদেশে জেঁকে বসেছে শীত। ব্যতিক্রম ছিল রাজধানী ঢাকা। তবে পৌষের ঊনবিংশতম দিন মঙ্গলবার কনকনে ঠাণ্ডায় বেহাল নগরবাসী। একদিনের ব্যবধানে ঢাকায় তাপমাত্রা কমে গেছে ৬ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। বইছে হিমশীতল ঠাণ্ডা বাতাস। যদিও আবহাওয়া দপ্তর বলছে, তাপমাত্রা যেহেতু ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের নিচে নামেনি, তাই এটি কোনোভাবেই শৈত্যপ্রবাহ নয়। সামান্য উষ্ণতার জন্য নিম্নআয়ের মানুষকে খড়কুটো জ্বালিয়ে শীত নিবারণের চেষ্টা করতে দেখা গেছে।
আবহাওয়াবিদ আব্দুর রহমান খান বলেন, রাত ও দিনের তাপমাত্রার ব্যবধান কমে আসায় রাজধানীতে ঠাণ্ডা অনুভূত হচ্ছে বেশি। চলতি মাসে দেশের অনেক স্থানে মাঝারি শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যেতে পারে। আগামী সপ্তাহে ঠাণ্ডার তীব্রতা কিছুটা কমতে পারে বলেও জানান তিনি ।