দেশের চলচ্চিত্রের মান উন্নয়ন নিয়ে এক সংলাপের আয়োজন করে টেলিভিশন জার্নালিস্ট অ্যাসোসিয়েশন (টেজাব)।
রাজধানীর শিল্পকলা একাডেমির চিত্রশালায় শনিবার দুপুরে আয়োজিত ‘চলচ্চিত্রের চাঁদমারি : প্রেক্ষাপট বাংলাদেশ’ শীর্ষক এই সংলাপে উপস্থিত ছিলেন পরিচালক সমিতির সভাপতি কাজী হায়াত, শিল্পী সমিতির সভাপতি মিশা সওদাগর, সিনেপ্লেক্সের এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর খালেদ আহমেদ শাম্মি, তারিক আনাম খান, জাজ মাল্টিমিডিয়ার কর্ণধার প্রযোজক আব্দুল আজিজ, রায়হান রাফি, গিয়াস উদ্দিন সেলিম, আরিফুর রহমান (নির্মাতা ও প্রযোজক), তিতাস জিয়া (অভিনেতা, শিক্ষক, সদস্য পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র অনুদান কমিটি), প্রযোজক শাহরিয়ার শাকিল, মো. মনিরুজ্জামান খান (নির্বাহী প্রকৌশলী, বিএফডিসি), টেজাব সভাপতি নাজমূল আলম রানা, সাধারণ সম্পাদক বুলবুল আহমেদ জয় প্র্রমুখ।
সংলাপে বক্তারা বলেন, প্রতিবছর সিনেমা নির্মাণের জন্য সরকারিভাবে প্রায় ২০ কোটি টাকা অনুদান দেওয়া হয়। এই অনুদান বন্ধ করে দেশজুড়ে সিনেপ্লেক্স বাড়ানো উচিত। এতে ইন্ডাস্ট্রি টিকবে। যেভাবে অনুদান দেওয়া হয় এতে ইন্ডাস্ট্রির কোনো লাভ হয় না। সেইসঙ্গে যৌথ প্রযোজনার নিয়মগুলোও চেঞ্জ করা উচিত। দেশে সিনেমার মার্কেট আছে শত কোটি টাকার।
যেসব সিনেমা হল চালু আছে, সেগুলোতে যদি টানা দুই মাস মুক্তি প্রাপ্ত ছবি ভালো চলে তবে শত কোটি টাকা ব্যবসা করা সম্ভব। ফিল্মে কিছু পলিসি আছে। এগুলো অতি দ্রুত চেঞ্জ করা উচিত। যদি চেঞ্জ করা যায়, তবে যে কোনো সিনেমা মোটামুটিভাবে রেভিনিউ তুলে আনা সম্ভব। সরকার যদি বক্স অফিস ও ই-টিকেটিং ব্যবস্থা করে দেয়, তাহলে সঠিক ট্যাক্স পাবে।