নতুন রোগ নিয়ে কাজ করা একটি সংস্থা শিশুদের মধ্যে নিউমোনিয়ার গুচ্ছ সংক্রমণ নিয়ে প্রতিবেদন করলে এ নিয়ে তৎপরতা শুরু করে ডব্লিউএইচও। তবে গত শুক্রবার ডব্লিউএইচও বলেছে, চীনের এসব রোগীর মধ্যে নতুন বা অস্বাভাবিক কোনো রোগজীবাণু পাওয়া যায়নি।
চীনের জাতীয় স্বাস্থ্য কমিশনের মুখপাত্র মি ফেং এক সংবাদ সম্মেলনে জানান, বিভিন্ন ধরনের রোগজীবাণু একযোগে সক্রিয় হওয়ায় তীব্র শ্বাসকষ্টজনিত রোগ বাড়ছে। এর বেশির ভাগই ইনফ্লুয়েঞ্জার জীবাণু।
মি ফেং সাংবাদিকদের বলেন, এ রোগে আক্রান্ত ব্যক্তিদের চিকিৎসার জন্য ক্লিনিক ও চিকিৎসাকেন্দ্রের সংখ্যা বাড়বে। এ ছাড়া স্বাস্থ্যসেবা দেওয়ার সময়কাল ও ওষুধের সরবরাহ বাড়ানো হবে।
সংক্রামক রোগের প্রাদুর্ভাব নিয়ে দ্রুত ও যথাযথ উপায়ে তথ্য জানাতে বলেছে দেশটির মন্ত্রিসভা।