উজানের ঢলে কিশোরগঞ্জের হাওরাঞ্চলে ফের ফসলডুবির আশংকা
রুহুল আমিন রুবেল
কিশোরগঞ্জ প্রতিনিধি
উজানের ঢলে কিশোরগঞ্জের হাওরাঞ্চলে ফের ফসলডুবির আশংকা দেখা দিয়েছে। গত ১৫ দিনে বেড়িবাঁধের বাইরে অপেক্ষাকৃত নিচু জমির প্রায় ৮শ হেক্টর জমির আধাপাকা ধান তলিয়ে গেছে। ক্ষতি কাটাতে সাধ্যমতো ধান ঘরে তোলার চেষ্টা করছেন কৃষকরা। দ্রুত ধানউজানের ঢলে কিশোরগঞ্জের হাওরাঞ্চলে ফের ফসলডুবির আশংকা দেখা দিয়েছে। গত ১৫ দিনে বেড়িবাঁধের বাইরে অপেক্ষাকৃত নিচু জমির প্রায় ৮শ হেক্টর জমির আধাপাকা ধান তলিয়ে গেছে। ক্ষতি কাটাতে সাধ্যমতো ধান ঘরে তোলার চেষ্টা করছেন কৃষকরা। দ্রুত ধান কাটতে আধুনিক যন্ত্রপাতি দিয়ে সহায়তা করছে কৃষি বিভাগ।
কখনও বাড়ছে আবার কখনও কমছে নদ-নদীর পানি। আর এভাবেই আশা-নিরাশার দোলাচলে কিশোরগঞ্জের ইটনা, মিঠামইন, অষ্টগ্রাম, করিমগঞ্জ ও নিকলীর চাষিরা।
হাওরের ৭৩টি ফসলরক্ষা বাঁধ এখনও ঝুঁকিতে। কাচাপাকা ধান ঘরে তুলতে তাই মরিয়া কৃষকসমাজ।মড়ার ওপর খাঁড়ার ঘা হয়ে দাঁড়িয়েছে বাজারমূল্য। কয়েকদিন আগে যে ধানের দর ছিল মণপ্রতি এক হাজার তিনশ টাকা, এখন তা নেমে এসেছে অর্ধেকে।
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক সাইফুল আলম জানান দ্রুত ধান কাটতে কৃষকদের আধুনিক যন্ত্রপাতি দিয়ে সহায়তা করা হবে ।
চলতি মওসুমে জেলায় ১ লাখ ৬৭ হাজার ১৯০ হেক্টর জমিতে বোরো ধানের আবাদ করা হয়েছে। এর মধ্যে ১ লাখ ৩ হাজার ৯৪০ হেক্টর জমিই হাওর এলাকায়।
কাটতে আধুনিক যন্ত্রপাতি দিয়ে সহায়তা করছে কৃষি বিভাগ।