জুনাইদ আহমেদ পলক বলেন, বাংলাদেশের প্রতিটা গ্রামের বৃদ্ধ মা-বাবারা ও অসহায় ভাই-বোনরা যেন গ্রামেই আধুনিক স্বাস্থ্য সেবা পান উপজেলা বা জেলায় না যেতে হয়, সে জন্য বঙ্গবন্ধুকন্যা ১৯৯৮ সালে কমিউনিটি স্বাস্থ্য ক্লিনিক পাইলট প্রকল্প করেন এবং ২০০১ সালের মধ্যে ১০০০০ কমিউনিটি স্বাস্থ্য ক্লিনিক স্থাপন করেন। কিন্তু দুর্ভাগ্য, ২০০১ সালের নির্বাচনের নৌকা মার্কা বিজয়ী হয়নি এবং বিএনপি সরকার সেই কমিউনিটি ক্লিনিকগুলো বন্ধ করে দেন। মানুষ স্বাস্থ্য সেবা থেকে বঞ্চিত হয়।
পলক আরও বলেন, উন্নয়নের জন্য প্রয়োজন ধারাবাহিকতা। আপনারা গত তিনবার বঙ্গবন্ধুকন্যার উপর আস্থা রেখেছেন এবং নৌকা মার্কাকে বিজয়ী করেছেন বলেই আজ আমাদের প্রাণের সিংড়াসহ গোটা বাংলাদেশে সাধিত হয়েছে উন্নয়ন বিপ্লব। স্বাস্থ্য, শিক্ষা, যোগাযোগসহ সার্বিক উন্নয়নের ফলে বাংলাদেশ আজ বিশ্বের বিস্ময়।
এসময় উপস্থিত ছিলেন, সিভিল সার্জন মোহাম্মদ মশিউর রহমান, তুরস্ক সরকারের প্রতিনিধি সেভকি মার্ট বারিস, মুহম্মদ আলী আরমাগান, উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এডভোকেট ওহিদুর রহমান শেখ, চৌগ্রাম ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জাহেদুল ইসলাম ভোলা, কলম ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মইনুল হক চুনু প্রমুখ।