ঘূর্ণিঝড় ‘রিমাল’ মোকাবিলায় ৮০ হাজার স্বেচ্ছাসেবক ও উপকূলে ৪ হাজার আশ্রয়কেন্দ্র প্রস্তুত রাখা হয়েছে’ বলে জানিয়েছেন, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী মহিববুর রহমান।তিনি বলেন, ‘ঘূর্ণিঝড় মোকাবিলায় মন্ত্রণালয়ের প্রস্তুতি রয়েছে।
শনিবার (২৫ মে) সচিবালয়ে নিজ দপ্তরে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে প্রতিমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, ঘূর্ণিঝড়টি প্রবল আকারে আঘাত হানতে পারে বলে আশঙ্কা রয়েছে। রাত ১২টা-১টা নাগাদ এটা ১০ নম্বর মহাবিপদ সংকেত জারি হতে পারে।
এক প্রশ্নের জবাবে প্রতিমন্ত্রী বলেন, ঘূর্ণিঝড়ের আঘাতে সাতক্ষীরা থেকে চট্টগ্রামের কক্সবাজার পর্যন্ত কমবেশি ক্ষতি হতে পারে। সাত থেকে ১০ ফুট উচ্চতার জলোচ্ছ্বাস হওয়ার আশঙ্কাও রয়েছে।
ঘূর্ণিঝড়ের সময় প্রচুর বৃষ্টি হতে পারে জানিয়ে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘পাহাড়ে ভূমিধস হতে পারে। এজন্য পাহাড়ি এলাকার অধিবাসীদের আগে থেকেই সতর্ক থাকা জরুরি।