অন্যদিকে ইয়োয়াভ গ্যালান্ত সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে এক সংক্ষিপ্ত বার্তায় বলেছেন, যেখানে, যে অবস্থাতেই থাকি না কেন, যতদিন বেঁচে আছি— আমার জীবনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ মিশন থাকবে ইসরায়েল এবং তার নাগরিকদের নিরাপত্তা।
পরে একটি টেলিভিশন চ্যানেলকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে গ্যালান্ত বলেন, তিনটি ইস্যুতে দীর্ঘদিন ধরে নেতানিয়াহুর সঙ্গে মতানৈক্য চলছিল তার। এই ইস্যুগুলো হলো— অতি রক্ষণশীল ইহুদিদের সেনাবাহিনীতে অন্তর্ভুক্তি, হামাসের কব্জায় থাকা জিম্মিদের উদ্ধারে নেতানিয়াহু এবং মন্ত্রিসভায় তার অনুগতদের উদাসীনতা এবং হামাসের গত ৭ অক্টোবরের হামলার দাপ্তরিক তদন্ত শুরু করা নিয়ে নেতানিয়াহুর গড়িমসি।
মঙ্গলবার প্রধানমন্ত্রীর দপ্তর থেকে যে বিবৃতিটি দেওয়া হয়েছে, সেখানে গ্যালান্তের অব্যাহতির পাশাপাশি আরও বলা হয়েছে, এখন থেকে ইসরায়েলের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করবেন দেশটির বর্তমান পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসরায়েল কাৎজ, আর পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে থাকবেন নেতানিয়াহুর রাজনৈতিক দল লিকুদ পার্টির অন্যতম জ্যেষ্ঠ নেতা এবং এমপি গিদেওন সা’আর।
নতুন দায়িত্বপ্রাপ্তির পর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে এক পোস্টে ইসরায়েল কাৎজ বলেন, “ইসরায়েলের এবং তার নাগরিকদের রক্ষার গুরুদায়িত্বকে আমি আমার মিশন এবং পবিত্র দায়িত্ব হিসেবে গ্রহণ করলাম।”