তেল বিক্রির কমিশন ন্যূনতম ৭ শতাংশ করাসহ ১০ দফা দাবি সমাধানের আশ্বাস দিয়েছে বাংলাদেশ পেট্রোলিয়ম কর্পোরেশন (বিপিসি)। এরপরই ধর্মঘট কর্মসূচি প্রত্যাহার করেছে বাংলাদেশ পেট্রোল পাম্প ও ট্যাংকলরি মালিক ঐক্য পরিষদ।
রোববার (২৫ মে) দুপুরের দিকে ধর্মঘট প্রত্যাহার করে নেওয়া হয়। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বাংলাদেশ পেট্রোল পাম্প ও ট্যাংকলরি পরিষদের যুগ্ম আহবায়ক মিজানুর রহমান রতন।
এরপর সমস্যা সমাধানে ধর্মঘট প্রত্যাহার করতে ব্যবসায়ীদের সঙ্গে বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম করপোরেশন (বিপিসি) বৈঠক করে। বৈঠকের পরে নেতারা ধর্মঘট প্রত্যাহারের কথা জানান।
কমিশন বৃদ্ধিসহ পেট্রোল পাম্প মালিকদের ৭ দফার দাবির মধ্যে রয়েছে
১। সওজ অধিদফতরের ইজারা মাশুল পূর্বের ন্যায় বহাল করা।
২। পাম্পের সংযোগ সড়কের ইজারা নবায়নের সময় পে-অর্ডারকে নবায়ন বলিয়া গণ্য করা।
৩। বিএসটিআই কর্তৃক আন্ডারগ্রাউন্ড ট্যাংক ক্যালিব্রেশন, ডিপ রড পরীক্ষণ ফিস এবং নিবন্ধন প্রথা বাতিল করা।
৪। পেট্রোল পাম্পের ক্ষেত্রে পরিবেশ, বিইআরসি, কলকারখানা পরিদফতর, ফায়ার সার্ভিসের লাইসেন্স গ্রহণ প্রথা বাতিল।
৫। বিপণন কোম্পানি থেকে ডিলারশিপ ছাড়া সরাসরি তেল বিক্রয় বন্ধ।
৬। ট্যাংকলরি চালকদের লাইসেন্স নবায়ন এবং নতুন লাইসেন্স বাধা বিপত্তি ছাড়া ইস্যু, সব ট্যাংকলরি জন্য আন্তঃজেলা রুট পারমিট ইস্যু করা।
৭। বিভিন্ন স্থানে অননুমোদিত এবং অবৈধভাবে ঘরের মধ্যে, খোলা স্থানে যত্রতত্র মেশিন দিয়ে জ্বালানি তেল বিক্রি বন্ধের দাবি।



