রাজশাহীর সঙ্গে সারাদেশের ট্রেন চলাচল শুরু হয়েছে। আড়াই ঘণ্টা পর রাজশাহী নন্দনগাছি স্টেশন থেকে সাগরদাড়ি এক্সপ্রেস ট্রেনটি ছেড়ে যায়, ফলে সকাল পৌনে ৯টায় ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক হয়।
ঘটনাস্থলে উপস্থিত হন রাজশাহী জেলা বিএনপির আহ্বায়ক আবু সাঈদ চাঁদ। তিনি আন্দোলনকারীদের সঙ্গে কথা বলেন এবং দ্রুত ট্রেন ছাড়ার ব্যবস্থা করেন।
সিল্কসিটি এক্সপ্রেসসহ চারটি ট্রেন চারঘাট উপজেলার নন্দনগাছী রেলস্টেশনে যাত্রাবিরতির (স্টপেজ) দাবিতে ট্রেন চলাচল বন্ধ ছিল। এ কারণে রাজশাহী থেকে বিভিন্ন গন্তব্যে চারটি ট্রেন রাজশাহীর স্টেশনে থেমে ছিল।
বুধবার সকাল সাড়ে ৬টার দিকে আন্দোলনকারীরা সাগরদাড়ি এক্সপ্রেস থামিয়ে বিক্ষোভ করেন। এতে মধুমতি এক্সপ্রেস, বনলতা এক্সপ্রেস, সিল্কসিটি এক্সপ্রেস ও মহানন্দ রাজশাহী রেলওয়ে স্টেশনে থেমে যায়।
আন্দোলনকারীদের দাবি ছিল সিল্কসিটি, সাগরদাড়ি এক্সপ্রেস, বরেন্দ্র এক্সপ্রেস ও ঢালার চর এক্সপ্রেস ট্রেনের যাত্রাবিরতি স্টেশন সংস্কার করতে হবে।
এ বিষয়ে আবু সাঈদ চাঁদ বলেন, “আমরা রেলওয়ে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে বসবো। ট্রেনে অনেক রোগী ও নারী যাত্রী আছেন, তারা গরমে কষ্ট পাচ্ছেন। এজন্য অবরোধ তুলে নেয়া হলো।”
ঘটনাস্থলে এসে বাঘা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শাম্মি আক্তার জানান, “আমরা তাদের দাবিগুলো শুনে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানাবো।”



