আগামীকাল শনিবার সন্ধ্যার মধ্যে পশ্চিম-মধ্য বঙ্গোপসাগর ও সংলগ্ন এলাকায় একটি লঘুচাপ সৃষ্টি হতে পারে। ফলে বৃষ্টিপাত আরও বাড়ার সম্ভাবনা রয়েছে বলে পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদফতর।
এদিকে, মৌসুমী বায়ু দেশের ওপর মোটামুটি সক্রিয় এবং উত্তর বঙ্গোপসাগরে মাঝামাঝি অবস্থায় রয়েছে। এতে দেশে বৃষ্টিপাতের তীব্রতাও কিছুটা বেড়েছে বৃহস্পতিবার (১১ সেপ্টেম্বর) থেকে।
আবহাওয়া অফিস জানিয়েছে, শুক্রবারও (১২ সেপ্টেম্বর) পরিস্থিতি কমবেশি একই রকম থাকতে পারে। তবে আগামী সোমবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টিপাত আরও বাড়তে পারে।
শুক্রবার ও শনিবারের (১৩ সেপ্টেম্বর) আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে– রংপুর, ময়মনসিংহ, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের অনেক জায়গায় এবং রাজশাহী, ঢাকা, খুলনা ও বরিশাল বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টি বা বজ্রবৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে দেশের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারী থেকে ভারী বর্ষণও হতে পারে। সারাদেশে দিন ও রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
রোববারের (১৪ সেপ্টেম্বর) আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে– রংপুর, ময়মনসিংহ, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের অধিকাংশ জায়গায় এবং রাজশাহী, ঢাকা, খুলনা ও বরিশাল বিভাগের অনেক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টি বা বজ্রবৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে দেশের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারী থেকে ভারী বর্ষণও হতে পারে। সারাদেশে দিন ও রাতের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে।
সোমবারের (১৫ সেপ্টেম্বর) আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে– রংপুর, ময়মনসিংহ, চট্টগ্রাম, সিলেট, রাজশাহী, ঢাকা, খুলনা ও বরিশাল বিভাগের অধিকাংশ জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টি বা বজ্রবৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে দেশের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারী থেকে ভারী বর্ষণও হতে পারে। সারাদেশে দিন ও রাতের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে।
উল্লেখ্য, গতকাল বৃহস্পতিবার দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল খুলনায়, ৩৫.৪ ডিগ্রি। ঢাকায় এ সময় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ৩৩.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
