এই সিনেমাটি নিয়ে আলাদা করে সাধারণ দর্শকের সেভাবে আগ্রহ ছিল না ,থাকার কারণ ও ছিল না। ছবিতে তারকা বলতে কেউ নেই, একমাত্র আলোচনার কারণ ছিল একটি বিশেষ চরিত্রে আমির খানের উপস্থিতি। সিনেমার প্রযোজকও ছিলেন তিনি।
‘সিক্রেট সুপারস্টার’ তৈরি হয়েছিল মাত্র ১৫ কোটি রুপি বাজেটে। সবাইকে অবাক করে বক্স অফিসে ৫০ কোটি রুপি ব্যবসা করে। তবে এতেও চমক ছিল না, চমক অন্য জায়গায়।
হিন্দি সিনেমা চীনে জনপ্রিয়, এটা সবার জানা। আর আমির খানের সিনেমা চীনের দর্শক কতটা পছন্দ করেন, সেটা ‘দঙ্গল’ মুক্তির পরই বোঝা গেছে।
‘সিক্রেট সুপারস্টার’ চীনে দুর্দান্ত ব্যবসা করে। কেবল চীনেই নয়, ভারতের বাইরে সিনেমাটি ব্যাপক সাড়া ফেলে। ভারতের বাইরে থেকে ছবিটি আয় করেছিল ৮০০ কোটি রুপি।
এছাড়া, দেশের বাইরে সবচেয়ে বেশি আয় করা ভারতীয় সিনেমার তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে আছে ‘সিক্রেট সুপারস্টার’। এবং এই তালিকার শীর্ষে আছে ‘দঙ্গল’। ‘সিক্রেট সুপারস্টার’-এর এই রেকর্ড ভাঙতে পারেনি হালের কোনো আলোচিত বলিউড সিনেমা। ‘বাহুবলী ২’, ‘জওয়ান’, ‘আরআরআর’ থেকে ‘কেজিএফ ২’ কোনো সিনেমাই ১৫ কোটি রুপি বাজেটের ‘সিক্রেট সুপারস্টার’কে হারাতে পারেনি।