“সরকার ঘোষিত সুবর্ণচর এক্সপ্রেস ট্রেন দ্রুত চালুর দাবিতে ২৪ ই সেপ্টেম্বর, মঙ্গলবার ২০২৪ ইং অন্তবর্তী কালীন সরকারের উপদেষ্টা, রেল মন্ত্রনালয়ের মাননীয় সচিব. নাম জনাব আবদুল বাকী. এবং রেলওয়ের মাননীয় মহাপরিচালক সরদার শাহাদাত আলী এর সাথে আজ গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক করেন। আন্তঃনগর সুবর্ণচর এক্সপ্রেস ট্রেন চালুর দাবিতে রেল মন্ত্রনালয়ের সচিব ও মহাপরিচালককে স্মারকলিপি দিয়েছে সম্মিলিত নোয়াখালীবাসী।
বৃহত্তর নোয়াখালী জেলার কমিউনিটি আনন্দোলনের সংগঠন ❝নোয়াখালী বিভাগ বাস্তবায়ন সমন্বয় কমিটির’❞ ৬ষ্ট বারের মতো স্মারকলিপি প্রদান সহ বিশেষ বৈঠক করেন।
উল্লেখ্য, ১৯৮৬ সালে ঢাকা-নোয়াখালী রেলপথে আন্তঃনগর উপকূল এক্সপ্রেস চালু হওয়ার পর থেকে কয়েক বছর যাত্রী সেবা ভালো থাকলেও ১৯৯০ সালের পর থেকে শুরু হয় চরম ভোগান্তি। অচল টয়লেট, ভাঙাচুরা বৈদ্যুতিক যন্ত্রপাতি নিয়ে ধুঁকে ধুঁকে চলে আন্তঃনগর উপকূল এক্সপ্রেসটি। দীর্ঘ ৪০ বছর পেরিয়ে গেলেও নোয়াখালীতে সংযোজন হয়নি আর নতুন কোন ট্রেন। ২০১৬ সাল থেকে নোয়াখালীর বিভিন্ন সামাজিক স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের ব্যানারে দাবি ওঠে নিঝুম দ্বীপ এক্সপ্রেস নামে নোয়াখালীতে নতুন দুইটি আন্তঃনগর ট্রেন সংযোজনের।
অবশেষে, নোয়াখালীর ৪০ লক্ষ মানুষের দাবিতে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গত ১৫ নভেম্বর ‘সুবর্ণচর এক্সপ্রেস’ নামে ঢাকা-নোয়াখালী রুটে নতুন এক জোড়া আন্তঃনগর ট্রেন চালুর অনুমোদন দেন। কিন্তু এ বিষয়ে পরবর্তী প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ না করায় আলোর মুখ দেখেনি ট্রেনটি।
নোয়াখালীর ৪০ লক্ষ মানুষের দাবিতে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গত ১৫ নভেম্বর ‘সুবর্ণচর এক্সপ্রেস’ নামে ঢাকা-নোয়াখালী রুটে নতুন এক জোড়া আন্তঃনগর ট্রেন চালুর অনুমোদন দেন। কিন্তু এ বিষয়ে পরবর্তী প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ না করায় আলোর মুখ দেখেনি ট্রেনটি।
স্মারকলিপি ও বেঠকের নেতৃত্ব দেন, নোয়াখালী বিভাগ বাস্তবায়ন সমন্নয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক এম, এইচ রহমান ফুয়াদ, এই সময়, নিরাপদ নোয়াখালী চাই সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান সাইফুর রহমান রাসেল, সাজ্জাদুল ইসলাম, দপ্তর সম্পাদক, গিয়াস উদ্দিন হৃদয় – অর্থ সম্পাদক, নজরুল ইসলাম ফয়সাল – সহ সাংগঠনিক সম্পাদক, সদস্য রাফি আলম, সম্পাদক বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রীয় কমিটির সমন্বয়ক , আবদুল হান্নান মাসুদ ভাই, আফসার উদ্দিন, রফিকুল ইসলাম প্রিন্স,রাফি, মেহেদী হাসান সীমান্ত, ইখতিয়ার হোসেন প্রমুখ।