সবকিছু ঠিক থাকলে আগামী ৩০ ডিসেম্বর মাঠে গড়াবে বিপিএলের ১১তম আসর। তার আগে আজ রাজধানীর একটি পাঁচ তারকা হোটেলে জমকালো আয়োজনের মধ্য দিয়ে উন্মোচন করা হয়েছে টুর্নামেন্টের মাস্কট। মূল টুর্নামেন্ট শুরুর ২৯ দিন আগে টুর্নামেন্টের মাসকট ডানা-৩৬ এর সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিল বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)।
রাজধানীর একটি পাঁচ তারকা হোটেলে আয়োজন করা হয় ‘তারুণ্যের উৎসব ২০২৫’ শীর্ষক এক জমকালো অনুষ্ঠান। বিপিএল আয়োজনে বিসিবির সঙ্গে একসঙ্গে কাজ করছে যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়। সম্মিলিত ব্যবস্থাপনায় ‘বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগ ২০২৫’ এবং ‘তারুণের উৎসব ২০২৫’ আয়োজনের সিদ্ধান্ত হয়েছিল আগেই।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে এই আয়োজনে উপস্থিত ছিলেন যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয় এবং স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া। ছিলেন বিসিবি সভাপতি ফারুক, বাফুফের নতুন সভাপতি তাবিথ আউয়াল–সহ বিসিবির অন্যান্য পরিচালকবৃন্দ। পাশাপাশি পুরুষ ও নারী দলের ক্রিকেটাররাও তারুণ্যের উৎসবে হাজির হয়েছেন। এ ছাড়া স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীদের এই অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ জানানো হয়। বিপিএলের উদ্বোধনী অনুষ্ঠান হওয়ার কথা রয়েছে ২৩ ডিসেম্বর মিরপুর শের-ই বাংলায়। এ ছাড়া চট্টগ্রাম ও সিলেটেও উদ্বোধনী অনুষ্ঠান হবে। ২৫ ডিসেম্বর চট্টগ্রামের এমএ আজিজ স্টেডিয়ামে এবং ২৭ ডিসেম্বর সিলেট জেলা স্টেডিয়ামে হবে এই অনুষ্ঠান।
বিশ্বক্রিকেটে বিপিএলের গ্রহণযোগ্যতা বাড়ানোর জন্য বিসিবি এবারের আসরে বিভিন্ন নতুন উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। ডিজিটাল টিকেটিং, গ্যালারিতে দর্শকদের জন্য বিনামূল্যে পানি, উন্নত প্রযুক্তি এবং অভিজ্ঞ দেশি-বিদেশি আম্পায়ারদের উপস্থিতি নিশ্চিত করা হয়েছে।