নিজের নাক ফাঁটিয়ে ইউরো শুরু করেছেন কিলিয়ান এমবাপ্পে। নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে তার খেলা নিয়ে শঙ্কা তৈরি হয়। কিন্তু বিশেষ মাস্ক পরে অনুশীলন করে মাথা নামার আশাও দেন। ওই মাস্ক পরে খেলার অনুমতি না পাওয়ায় বেঞ্চে বসে ডাচদের বিপক্ষে দলের গোল শূন্য সমতা দেখতে হয় এমবাপ্পের।
অথচ শক্তি সামর্থ্যের বিচারে নেদারল্যান্ডস ও ফ্রান্স ম্যাচটায় বারুদ ছোটার গন্ধ ছিল। দু’দলই এবারের ইউরো জয়ের দাবিদার। যদিও তারকার বিচারে ডাচরা কিছুটা পিছিয়ে আছে। যে কারণে রক্ষণাত্মক কৌশল বেছে নেন ডাচ কোচ রোনাল্ড কোম্যান। ফ্রান্সের জেতার মনোভাব থাকলেও তা যে খুব জোরালো ছিল বলার উপায় নেই। বরং নিজেদের জাল রক্ষা করেই গোলের চেষ্টা করেছে তারা।
ম্যাচে ফ্রান্স আক্রমণ তুলে ১৫টি শট নিয়েছে নেদারল্যান্ডসের গোল মুখে। তবে মাত্র ৩টি শট ছিল গোলবারে। অন্য দিকে লেস ব্লুজদের হাই লাইনের সুযোগ নিয়ে গোলবারে চারটি শট নিয়েছে ডাচরা। ওই সুযোগ নিতে ৪বার অফসাইডও হয়েছে দলটির ফুটবলাররা। সেরা সুযোগটা তারাই মিস করেছে। ৬৩ শতাংশ বল দখলে রেখে এগিয়ে ছিল ফ্রান্সই।